বর্তমানেদেশে গবাদী পশুর দ্রুত উন্নয়নের লক্ষে ব্যাপক ভাবে প্রজনন পদ্ধতি চালুআছে। এতে অতি অল্প সময়ে কম খরচে এবং ব্যাপক ভাবে গবাদী পশুর উন্নত জাত তৈরিকরা সম্ভব। এ পদ্ধতিতে কৃত্রিম উপায়ে উন্নত জাতের ষাড় থেকে বীজ বা সীমেন সংগ্রহ করে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে সংরক্ষন করা হয়। অত:পর সে সীমেন বৈজ্ঞানিকউপায়ে ইনজেকশনের মাধ্যমে বকনা বা গাভীকে প্রজনন করা হয়। ফলে গাভীগর্ভবর্তী হয় এবং বাচ্চা দেয়। এ সম্পূর্ন প্রক্রিয়ায় হল কৃত্রিম প্রজনন পদ্ধতি। এ পদ্ধতিতে উৎপাদিত বাচ্চার মধ্যে উন্নত জাতের ষাড়ের প্রায় ৫০ ভাগ গুনাগুনথাকতে পারে। এভাবে পর্যায়ক্রমে প্রজননের দ্বারা ব্যাপক হারে দেশী গবাদীপশুর জাত উন্নয়ন করা সম্ভব এভাবে প্রজনন সময় হলে গাভীকে প্রজননের পুর্বেভালভাবে পরীক্ষা করে প্রজনন করা বিজ্ঞান সম্মত।
দেশীবকনা সাধারনত আড়াই থেকে তিন মাস বৎসর বয়সে প্রজননের উপযুক্ত হয়। তবে প্রথম প্রজনন উদ্যমের ২-৩ মাস পরে প্রজনন করানো ভাল এতে গাভীর জীবনচক্রে বাচ্চাও দুধ বেশি পাওয়া যায়।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস